১০ নভেম্ভর ২০১৮ ছাত্রদল কর্মী চৌধুরী টিটুকে স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতারা তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে।
ঘটনাক্রমে জানা যায় যে, ৮ই ফেব্রুয়ারী ২০১৮ যখন খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করে কাশিমপুর কারাগারে রাখা হয় তখন আমরা তার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অভিযোগ প্রত্যাহারের জন্য ধর্মঘট ও র্যালি শুরু করি। বিএনপিকে নির্বাচন থেকে সরানোর জন্যই এ কাজ করেছে। তারা সকল নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করে সারাদেশে হত্যা শুরু করে। ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা এবং র্যাব-পুলিশ যৌথভাবে বিএনপি নেতা-কর্মীর খোঁজ শুরু করে এবং কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছাড়াই তাদের ধরে নিয়ে যায় এবং তাদের সঙ্গে কী হয়েছে কেউ জানে না। আবারও হুমকি পেয়ে ছোট ভাই আমাকে থামানোর জন্য সতর্ক করে দেয়। আমি কোন হুমকি পরোয়া করি না. আমি আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আমাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখব। ২৫/২৬ সেপ্টেম্বর এই সরকার এবং একটি অবৈধ নির্বাচন ঠেকাতে এবং আমাদের নেত্রীকে মুক্তি দিতে এবং আমাদের নেত্রী খালেদা জিয়ার উপর থেকে সমস্ত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করার জন্য আমরা ৭ই নভেম্বর একটি সভা আয়োজন করি। আমরা সফলভাবে এটি করেছি তারপর ১০ নভেম্বর শনিবার আমি এবং আমার সহকর্মীদের ছাত্রলীগ আক্রমণ করে ,তখন আমি পালিয়ে যাই আর আমার বন্ধুকে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা নির্মমভাবে পিটায় এবং সদর হসপিটালে নেওয়ার পর মৃত্যুবরণ করে । এবং স্থানীয় থানায় মামলা করা হয় এবং পুলিশ তাহার তদন্ত করে
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাউছার উদ্দিন সুমন
নির্বাহী সম্পাদক: আনিছুর রহমান পলাশ
বার্তা সম্পাদক: শহিদুল ইসলাম রেদুয়ান
সাব এডিটর : এ. এস. খালেদ