সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:
সুনামগঞ্জ ধুপাজান চলতি নদীর বিশ্বম্ভরপুর আদাং নদীতে অবৈধ বালু ও পাথর উত্তোলনে বাধা দিতে গেলে এক ভূমি মালিকের হাত পা ভেঙ্গে দিয়েছে অবৈধ বালু ও পাথর উত্তেলনকারী কাসেম ও তার বাহিনী।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে। এবং হামলাকারী অবৈধ বালু উত্তোলনকারী কাসেম নামে একজনকে আটক করেছে থানা পুলিশ। ঘটনাটি ঘটে শনিবার দুপুর ১২টার দিকে চলতি নদীর বিশ্বম্ভরপুর আদাং নদীর পাড়ে। আহত ব্যাক্তির নাম আব্দুল হামিদ (৫০) সে সলুকাবাদ ইউনিয়নের বাঘবের গ্রামের বাসিন্দা তার পিতার নাম আমজদ আলী।
পুলিশ ও হাসপাতাল সুত্রে জানাযায় দীর্ঘদিন যাবত মতুরকান্দি গ্রামের হিম্মত আলীর ছেলে অবৈধ বালু ও পাথর উত্তোলনকারী কাসেম এর নেতৃত্বে তার সহযোগী কবির মিয়া, নবির হোসেন,মানিক মিয়া, ইফরান মিয়াসহ একদল অবৈধ বালু ও পাথর খোঁকো চক্র মিলে সরকারের নিষেধ থাকা সত্যেও আদাং নদীর পাড়ে বিভিন্ন মানুষের বাড়ির আঙ্গিনায় দিনে রাতে অবৈধ ড্রেজার মিশিন লাগিয়ে বালু ও পাথর উত্তোলন করে নিয়ে যায়। কেউ বাধাঁ দিতে গেলে তাদের উপর হামলা চালায় কাসেম বাহিনীর লোকজন। তার ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায়না । অন্য দিকে মসজিদ, সরকারী রাস্তা নদীর গর্ভে ইতে মধ্যে বিলীন হওয়ার পথে । সরকারী যে রাস্তাটি ছিল নদীর পাড়ঘেসা সেটিও খেয়ে পেলেছে ঐ সমস্ত বালু পাথর উত্তোলন কারী চক্রটি। জানা যায় শনিবার দুপুরে অবৈধ ড্রেজার দ্বারা হামিদ মিয়ার খরিদকরা জায়গায় থেকে বালু উত্তোলন করছিল কাসেম বাহিনীর লোকজন। এসময় খবর পেয়ে হামিদ মিয়া বাধাঁ দিতে গেলে কাসেম ও তার সন্ত্রসী বাহিনী দেশীয় অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে হামিদ মিয়ার উপড় হামলা চালায় এসময় হামিদ মিয়ার হাত পা ভেঙ্গে ও মাথায় আঘাত করে নদীতে পেলে দেওয়ার সময় এলাকাবাসীর সহযোগীতায় পুলিশ এসে হামিদ মিয়াকে উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করেন। এবং হামলা কারী কাসেম মিয়াকে আটক করে বিশ্বম্ভরপুর থানা নিয়ে যান এসময় অন্যান্য হামলাকরীরা পালিয়ে যায়।
এব্যাপারে বিশ্বম্ভরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সুরঞ্জিৎ তালুকদার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান হামলাকারী কাসেম নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। অভিযোগ পেলে বাকিদের আইনের আওতায় আনাহবে
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাউছার উদ্দিন সুমন
নির্বাহী সম্পাদক: আনিছুর রহমান পলাশ
বার্তা সম্পাদক: শহিদুল ইসলাম রেদুয়ান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: নুরুল হক, শহিদ মিয়া