শনিবার, ১০ জুন ২০২৩, ০৭:৫৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ছাতক অনলাইন প্রেসক্লাবের নামে ভূয়া কমিটি গঠন করায় ইউএনও বরাবর অভিযোগনবীগঞ্জে অসহায় ১২ পরিবারের পাশে আব্দুল হক তালুকদার ফাউন্ডেশনজামালগঞ্জ মডেল মসজিদ আজো আলোর মুখ দেখেনিনাসিরনগরে নৌকা ডুবে এক শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যুহাফিজ মাওলানা আহমদ শফী সিলেটের বিভাগীয় পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ ইমাম নির্বাচিতজামালগঞ্জে- ভূমি বিরোধে নিহত ১ , গ্রেফতার – ৪সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে ভূমি দখল ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্টিত হয়েছে।নাসিরনগর থানা পুলিশ একযোগে অভিযান চালিয়ে ৩৮৬ টি অবৈধ অস্র উদ্ধারসুনামগঞ্জ জেলায় নবনিযুক্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) জাকির হোসাইন যোগদানশাল্লার হবিবপুর গ্রামে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু

কুষ্টিয়ার করোনা পরিস্থিতির অবনতি ২৪ ঘন্টায় ২২ জনের মৃত্যু-হাওড় বার্তা

হাওড় বার্তা ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১
  • ৭৯ বার পড়া হয়েছে

কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে আরও ২২ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে ১২ জন করোনায় এবং ১০ জন উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টার মধ্যে মারা যান তারা। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. এম এ মোমেন। অন্যদিকে নতুন ২২০ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। শনাক্ত ২২০ জনসহ আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৮৮৪ জনে।

জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় করোনা শনাক্তের হার ২৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। নতুন করে শনাক্ত হওয়া ২২০ জনের মধ্যে কুষ্টিয়া সদরের ৮৩ জন, দৌলতপুরের ৫৯ জন, কুমারখালীর ২৬ জন, ভেড়ামারার ৩৪ জন, মিরপুরের ১১ জন ও খোকসার ৭ জন রয়েছেন।

এখন পর্যন্ত এ জেলায় ৭০ হাজার ৮০ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য নেওয়া হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন পাওয়া গেছে ৬৬ হাজার ৬৯৪ জনের। মোট শনাক্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৮৮৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ২৯৬ জনের। আর সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ২৭৫ জন।

বর্তমানে কুষ্টিয়ায় সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৩১৩ জন। তাদের মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ২৭৯ জন ও হোম আইসোলেশনে আছেন ৩ হাজার ৩৪ জন।

হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) তাপস কুমার সরকার বলেন, অধিকাংশ রোগীকে অক্সিজেন দেওয়ার দরকার হচ্ছে। রোগীর সংখ্যা বাড়ায় অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে কাড়াকাড়ি লেগে যাচ্ছে। অনেকেই ৪০ থেকে ৭০ ভাগ অক্সিজেন স্যাচুরেশন নিয়ে ভর্তি হচ্ছেন। তাদের অবস্থা জটিল। তাদের কমপক্ষে এক সপ্তাহের জ্বর, ঠান্ডা ও কাশি রয়েছে। এ রকম বেশির ভাগ রোগীই আসছেন জটিল অবস্থা নিয়ে। আর অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমে যাওয়ার পর যেসব রোগী আসছেন, তাদের বাঁচানো কঠিন হচ্ছে। এ জন্য আগে থেকেই চিকিৎসাসেবা নিতে হবে। মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে। অসচেতনতার কারণে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।

সব ধরনের সংবাদ পেতে ক্লিক করুন।
চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের নিবন্ধনকৃত পত্রিকা © 2023
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD
jphostbd-2281