বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:১৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
শান্তিগঞ্জ যুব ফোরামের কমিটি গঠন: আহব্বায়ক সজিব, যুগ্ম আহব্বায়ক রেদুয়ান ও খাদিজা। ইসির নির্দেশে বদলি সুনামগঞ্জের ডিসি, প্রত্যাহার ময়মনসিংহের ডিসিবাঙ্গালহালিয়াতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে শান্তি চুক্তি ২৬ বছর পূর্তি উদযাপন করছেন সেনাবাহিনীগৌরারং ইউনিয়নের অমৃতশ্রী জামে মসজিদের নির্মাণ কাজ অর্থের অভাবে বন্ধ রয়েছেমদিনায় নিরাপদ সড়ক চাই এর ৩০ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিতসুনামগঞ্জ কমিউনিটি প্যারামেডিক যুব কল্যান সংগঠন” এর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিতমোটর বাইক সড়ক দূর্ঘটনায় রাজস্থলী প্রেস ক্লাবের সভাপতি আজগর আলী গুরুত আহতআলোকিত সুর কার্যালয়ে প্রিন্সিপাল মাওলানা শিব্বীর আহমদ বিশ্বনাথী দা.বা.সংবর্ধিত।বাংলাদেশ বুলেটিন পত্রিকার ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপনআগামী দু”দিনব্যাপী ৪৮ ঘন্টার অবরোধ কর্মসূচী সফল করতে সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপি ও ছাত্রদলের মশাল মিছিল

কুষ্টিয়ার করোনা পরিস্থিতির অবনতি ২৪ ঘন্টায় ২২ জনের মৃত্যু-হাওড় বার্তা

হাওড় বার্তা ডেস্ক
  • সংবাদ প্রকাশ শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১
  • ৯৬ বার পড়া হয়েছে

কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে আরও ২২ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে ১২ জন করোনায় এবং ১০ জন উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টার মধ্যে মারা যান তারা। এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. এম এ মোমেন। অন্যদিকে নতুন ২২০ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। শনাক্ত ২২০ জনসহ আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৮৮৪ জনে।

জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় করোনা শনাক্তের হার ২৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। নতুন করে শনাক্ত হওয়া ২২০ জনের মধ্যে কুষ্টিয়া সদরের ৮৩ জন, দৌলতপুরের ৫৯ জন, কুমারখালীর ২৬ জন, ভেড়ামারার ৩৪ জন, মিরপুরের ১১ জন ও খোকসার ৭ জন রয়েছেন।

এখন পর্যন্ত এ জেলায় ৭০ হাজার ৮০ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য নেওয়া হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন পাওয়া গেছে ৬৬ হাজার ৬৯৪ জনের। মোট শনাক্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৮৮৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ২৯৬ জনের। আর সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ২৭৫ জন।

বর্তমানে কুষ্টিয়ায় সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৩১৩ জন। তাদের মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ২৭৯ জন ও হোম আইসোলেশনে আছেন ৩ হাজার ৩৪ জন।

হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) তাপস কুমার সরকার বলেন, অধিকাংশ রোগীকে অক্সিজেন দেওয়ার দরকার হচ্ছে। রোগীর সংখ্যা বাড়ায় অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে কাড়াকাড়ি লেগে যাচ্ছে। অনেকেই ৪০ থেকে ৭০ ভাগ অক্সিজেন স্যাচুরেশন নিয়ে ভর্তি হচ্ছেন। তাদের অবস্থা জটিল। তাদের কমপক্ষে এক সপ্তাহের জ্বর, ঠান্ডা ও কাশি রয়েছে। এ রকম বেশির ভাগ রোগীই আসছেন জটিল অবস্থা নিয়ে। আর অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমে যাওয়ার পর যেসব রোগী আসছেন, তাদের বাঁচানো কঠিন হচ্ছে। এ জন্য আগে থেকেই চিকিৎসাসেবা নিতে হবে। মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে। অসচেতনতার কারণে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ পেতে চোখ রাখুন।

সব ধরনের সংবাদ
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধনকৃত পত্রিকা। © All rights reserved © 2023 Haworbarta.com
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD
jphostbd-2281