কক্সবাজারের উখিয়া ফরেস্ট রোড় এলাকার ময়লা-আবর্জনার পাহাড় থেকে দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী।
উখিয়া বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজ ফরেস্ট রোড় এলাকার জনগণ প্রতিদিন কোন না কোন রোগে ভুগছে এ-ই দুর্গন্ধে কারণে।
দীর্ঘ দিন ধরে পরিস্কার না করায় ময়লা আবর্জনার পাহাড়ে রুপ নিয়েছে এলাকাটি । রোগ জিবানো ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে অসুস্থ হচ্ছে স্থানীয়রা।
ময়লা আবর্জনার যে ভয়ংকর দুর্গন্ধ তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে,,, উখায়া উপজেলার মহিলা কলেজ ফরেট এলাকার জনগণ প্রতিদিন কোন না কোন রোগে ভুগছে এ-ই দুর্গন্ধে কারণে এলাকাবাসী কিন্তু জনপ্রতিনিধিরা সহ সংশ্লিষ্টরা কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
গত কয়েক বছর যাবত এলাকায় সড়কের পাশে প্রতিদিন হাট-বাজার ও বাসা-বাড়ির ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে।এতে ময়লা-আবর্জনার পাহাড়ে পরিণত হয়েছে।
এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করে হাজারো যানবাহন। এসব যানবাহনের যাত্রীরাও ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ। এছাড়া স্থানীয় বাসিন্দারা তো আছেই। আবর্জনার পাহাড় থেকে বাতাসে আশপাশের এলাকাতেও এ দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
আবর্জনার দুর্গন্ধে স্থানীয় ব্যবসায়ীদেরও দুর্ভোগসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিয়েছে। এমনকি দুর্গন্ধের করণে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছেন অনেক ব্যবসায়ী।
আবর্জনার প্রায় এক কিলোমিটার উত্তরে রয়েছে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজ পশ্চিমে রয়েছে উখিয়া দারোগা বাজার । আবর্জনার দুর্গন্ধে স্কুল কলেজ মাদ্রাসার কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে।
এলাকার বাসিন্দা মিজান বলেন, বাতাসে ময়লা-আবর্জানার স্তূপ থেকে দুর্গন্ধ বহুদূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। দুর্গন্ধে খোলা জায়গায় দাঁড়িয়ে বা বসে থাকাও যায় না। ময়লা-আবর্জনার কারণে এলাকায় মশা-মাছির উপদ্রব বেশি। প্রতিনিয়ত দুর্ভোগে থাকতে হচ্ছে। এর স্থায়ী সমাধান হওয়া দরকার। কর্তৃপক্ষ যদি এসব ময়লা-আবর্জনা সরিয়ে নিতো অথবা পরিকল্পনার মাধ্যমে এগুলো থেকে জৈব সার তৈরির ব্যবস্থা করতো তাহলে মানুষের দুর্ভোগ কমে যেত।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাউছার উদ্দিন সুমন
নির্বাহী সম্পাদক: আনিছুর রহমান পলাশ
বার্তা সম্পাদক: শহিদুল ইসলাম রেদুয়ান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: নুরুল হক, শহিদ মিয়া