শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:১৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
হাওর বাঁচাও আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির তৃতীয় সম্মেলনে হাওর বিষয়ক মন্ত্রনালয় গঠনের দাবি।দূর্নীতির বিষবৃক্ষে জাতি দিশেহারা, মুখ বন্ধের শেষ কথায় ?সুনামগঞ্জের কুস্তি খেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচনহজ্জের অন্তরালে অবৈধ ভাবে একাদিক বিয়ে করছেন আয়েশাছাতক-দোয়ারাবাজারে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের পুষ্টি গুণ বিস্কুট বিতরণ।শান্তিগঞ্জে নতুন করে যাত্রা শুরু করলো রুরাল ডেভেলপমেন্ট হেল্থ সেন্টার এন্ড ডায়াগনস্টিক।বিশ্বম্ভরপুর থানায় ব্রেস্ট ফিডিং কর্ণার ও লাইব্রেরির উদ্ভোধন। ছাতকে শিক্ষানুরাগী নুর মোহাম্মদ ময়না মিয়া’র ইন্তেকাল।হাওড়ের নেই মাছ : ঋনের চাপে দিশেহারা জেলে।বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব উপাধ্যক্ষ ড.মোঃ আব্দুস শহীদ এমপি অনলাইন ফোরামের উপদেষ্টা মনোনীত হলেন উম্মে ফারজানা ডায়না।

প্রযুক্তির অপব্যবহারে বাড়ছে দিন দিন সামাজিক দূষণ-হাওড় বার্তা

মোঃ আবু খালেদ
  • সংবাদ প্রকাশ শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১
  • ৭৮৪ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি দক্ষিণ সুনামগঞ্জ

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশকে ডিজিটাল হিসেবে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা হয়েছে।তার মধ্যে অন্যতম হলো প্রযুক্তি। প্রযুক্তি দিন দিন যত সহজ হচ্ছে ততই বাড়ছে তার অপব্যবহার।সেই প্রযুক্তির অপব্যবহারে মধ্যে অন্যতম হলো ”টিকটক”। চীন থেকে আসা এই অ্যাপ ‘টিকটক” যেন চীন থেকে আসা ‘করোনা ভাইরাসের’ মত আমাদের সমাজে ছড়াচ্ছে। এই অ্যাপটি প্রতিভাবান ও প্রতিভাহীন যে কেউ খুব সহজে ব্যবহার করতে পারে। প্রয়োজন শুধু স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ।

”টিকটক” এর একটি তথ্য মতে জানা যায় প্রায় ১০০ কোটি মানুষ অ্যাপটি ব্যবহার করছে। সহজ বিনোদনের এই মাধ্যমটিতে অনেকেই নিজ ভাষা ছেড়ে অন্য ভাষায় ঠোঁট মেলাচ্ছে, অভিনয় করছে। অধিকাংশ ভিডিওতে দেখা যায় অশোভন পোশাক ও অশ্লীল পদ্ধতিতে নৃত্য প্রদর্শন কিংবা কোনো ভাইরাল হওয়া গান বা ডায়লগ এর সাথে মিলিয়ে ভিডিও প্রদর্শন করা।

প্রথমেই এর প্রভাব যুব সমাজের উপরে বিস্তার করে, এখন দেখা যায় ধীরে ধীরে সকল শ্রেণীর ওপর প্রভাব ফেলছে। এক মিনিটের এই ভিডিওগুলো তে দেখা যাচ্ছে ফ্রেন্ড ফলোআরো ও অনেক বেশি। আমি সেলিব্রিটি না বললেও এতে যোগ দিয়েছেন সিনেমার অনেক তারকারা ও। ইদানিং ‘টিকটকে’ নাকি অর্থ পাওয়া যায়। টিকটকারদের মতে যদি এটুকু পরিশ্রমে সেলিব্রিটি ও অর্থ পাওয়া যায় তাহলে ক্ষতি কি।

আসলে ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ, টিকটক, কোন মাধ্যমই খারাপ নয়। খারাপ হয় তার ব্যবহারের দোষে। আর প্রযুক্তির অপব্যবহারের ফলে বাড়ছে সামাজিক ও পারিবারিক অস্থিরতা। আমার মতে,এ থেকে রক্ষা পেতে হলে পরিবারের পাশাপাশি সমাজ ও সরকারি নীতি নির্ধারকদের ও আন্তরিকভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

সর্বশেষ সংবাদ পেতে চোখ রাখুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের সংবাদ
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধনকৃত পত্রিকা। © All rights reserved © 2018-2024 Haworbarta.com
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD
jphostbd-2281