রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৭:৩৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
কামারুলের ভারে থুবড়ে পড়তে পারে ইনুসুনামগঞ্জে জাতীয় ভিটামিন” এ” প্লাস ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিতনাসিরনগরে বেগম রোকেয়া ও আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস পালিতসুনামগঞ্জে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস-২০২৩ উপলক্ষে “জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ” শীর্ষক কার্যক্রমের আওতায় জয়িতাদের সংবর্ধনা প্রদানআন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস ২০২৩ উপলক্ষে মানববন্ধন ও আলোচনা সভাশান্তিগঞ্জ যুব ফোরামের কমিটি গঠন: আহব্বায়ক সজিব, যুগ্ম আহব্বায়ক রেদুয়ান ও খাদিজা। ইসির নির্দেশে বদলি সুনামগঞ্জের ডিসি, প্রত্যাহার ময়মনসিংহের ডিসিবাঙ্গালহালিয়াতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে শান্তি চুক্তি ২৬ বছর পূর্তি উদযাপন করছেন সেনাবাহিনীগৌরারং ইউনিয়নের অমৃতশ্রী জামে মসজিদের নির্মাণ কাজ অর্থের অভাবে বন্ধ রয়েছেমদিনায় নিরাপদ সড়ক চাই এর ৩০ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

বিশ্বনাথে কাঁচা রাস্তায় ভোগান্তি বৃষ্টি হলেই গর্তে জমে পানি-হাওড় বার্তা

মো. আবুল কাশেম
  • সংবাদ প্রকাশ শনিবার, ২৬ জুন, ২০২১
  • ৫০৭ বার পড়া হয়েছে

বিশ্বনাথ থেকে : তারা সময়মতো কাজ শুরু না করায় এ রাস্তা দিয়ে চলাচলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন কয়েক গ্রামের মানুষ। রাস্তার বিভিন্ন অংশে ছোটবড় গর্ত থাকায় একটু বৃষ্টি হলেই তাতে পানি জমে। বছরের বেশির ভাগ সময়ই রাস্তাজুড়ে কাদা থাকায় হেঁটে চলাচলও কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।

পাকাকরণের জন্যে প্রায় ৫ মাস পূর্বে খোঁড়া হয়েছিল সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার আরএসডি রামপাশা-রাজাগঞ্জ বাজার-উত্তর বিশ্বনাথ-লামাকাজী রাস্তার রাজাগঞ্জ বাজার হতে উত্তর বিশ্বনাথ দ্বি-পাক্ষিক উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত দুই কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা। এরপর থেকে আর কোনো কাজই হয়নি। খোঁড়াখুঁড়ি করে ফেলে রাখা ওই দুই কিলোমিটার রাস্তায় এই দীর্ঘসময়ে তৈরী হয়েছে অসংখ্য ছোটবড় গর্ত। চলমান বর্ষা মৌসুমে একটু বৃষ্টি হলেই সেসব গর্তে জমছে পানি। ফলে চলাচলে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ-ভোগান্তিতে পড়েছেন রাস্তাটি ব্যবহারকারী কয়েক গ্রামের হাজারো মানুষ। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের স্বেচ্ছাচারিতা ও উদাসীনতাকেই দায়ী করছেন তারা।
উপজেলা প্রকৌশল অফিস সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ৪ ডিসেম্বর ওই দুই কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা পাকাকরণের কার্যাদেশ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বিএম ট্রেডার্স। প্যাকেজ বরাদ্দের এই কাজটি শেষ হওয়ার কথা ছিল গত বছরের ৩ ডিসেম্বর। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজই শুরু করে ৩ ডিসেম্বরের পরে। তারা দুই কিলোমিটার রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করে বেশ কিছু অংশে বালু ফেলে রাখে। এরপর আর কোনো কাজ না করে রাস্তাটি ওই অবস্থায় ফেলে রাখে তারা।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তাটিতে রয়েছে অসংখ্য ছোটবড় গর্ত। গর্তগুলোতে জমে আছে বৃষ্টির পানি। বন্ধ রয়েছে যান চলাচল। বিকল্প রাস্তা না থাকায় ওই রাস্তা দিয়েই পায়ে হেটে কাদামাখা হয়ে চলাচল করছেন পথচারীরা। রাস্তা ব্যবহারকারী স্কুল শিক্ষক শাহিন মিয়া, বাবলু মিয়া, সংগঠক রাজন আহমদ রেশাদ বলেন, ‘শুকনা মৌসুমে রাস্তা দিয়ে চলাচল করা গেলেও বর্তমান বর্ষা মৌসুমে চলাচল করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের উদাসীনতায় আমরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছি।
স্থানীয় খাজাঞ্চী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তালুকদার মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘ঠিকাদারকে ফোন দিতে দিতে আমি ক্লান্ত। বিষয়টি উপজেলা পরিষদের উন্নয়ন সভায় উত্থাপন করেছি। রেজুলেশনও হয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু না করলে আমি আইনের আশ্রয় নেব।
এ ব্যাপারে বক্তব্য নিতে বিশ্বনাথ উপজেলা প্রকৌশলী আবু সাঈদের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।

সর্বশেষ সংবাদ পেতে চোখ রাখুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের সংবাদ
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধনকৃত পত্রিকা। © All rights reserved © 2023 Haworbarta.com
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD
jphostbd-2281