শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
নাসিরনগরে যুবদলের ইফতার ও দোয়া মাহফিলছাতকে কিশোরী ধর্ষণের চেষ্টা : বখাটে যুবক আটক অভিযুক্তের বাড়ি-ঘর ভাংচুরপ্রবাসী ফুটবলারদের আগমন, বিরোধীতায় সাবেক তারকা ফুটবলাররাশুধু নেইমার নয়,  বাদ পড়েছেন এদারসন ও দানিলো।ছাতকে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় আসামি গ্রেপ্তার ব্রাজিলের স্কোয়াড থেকে বাদ পরেছেন নেইমার জুনিয়রতরুণ সংঘ গোবিন্দনগরের উদ্যোগে ৫ম বার্ষিক ইফতার মাহফিলবাংলাদেশের কে বর্তমান সুপার স্টার সাকিব নাকি হামজা রিফাত মাসুদের স্ট্যাটাসশান্তিগঞ্জ প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটি পূর্ণগঠন এমসি কলেজ রিপোর্টার্স ইউনিটির ইফতার মাহফিল ও দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠিত 

বিশ্বনাথে পিতা পুত্রের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা-হাওড় বার্তা

মোঃ আবুল কাশেম
  • সংবাদ প্রকাশ শনিবার, ৩ জুলাই, ২০২১
  • ৭৪৩ বার পড়া হয়েছে

বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার চৌধুরীগাঁও গ্রামের বাসিন্দা, বিশ্বনাথ-জগন্নাথপুর রোডস্থ কালিগঞ্জ বাজার এলাকার ‘মেসার্স আল-আমিন ব্রিকর্স’ এর সত্বাধিকারী ইশাদ আলী ও তার পুত্র নাজমুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিশ্বনাথ উপজেলার রগুপুর গ্রামের মদরিছ আলীর পুত্র ও ট্রাক পিকআপ কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়ন বিশ্বনাথ শাখার সভাপতি ফরিদ মিয়া বাদী হয়ে গত ৩০ জুন সিলেট সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৩য় আদালতে এই সিআর মামলাটি দায়ের করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে অভিযোগটি ৪০৬, ৪২০ ও ৫০৬ ধারায় এফআইআর করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে বিশ্বনাথ থানার ওসিকে নির্দেশনা প্রদান করেন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হারুনুর রশীদ। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাদী পক্ষের আইনজীবী মো. খালেদ হোসেন।

তিনি জানান, প্রায় ১০ বৎসর যাবৎ ব্যবসায়িক লেনদেন থাকার সুবাদে অভিযুক্ত ইশাদ আলী ও নাজমুল ইসলামের সাথে মামলার বাদী ফরিদ মিয়া সু-সম্পর্ক ও বিশ্বাস গড়ে উঠে। তিনি ইট, কংক্রিট. বালু ও পাতরের ব্যবসায়ী হওয়ায় অভিযুক্তদের ইট বাট্রা হতে প্রতিনিয়ত ইট ক্রয় করে বিক্রি করা অবস্থায় ২০১৫ সালে তার কাছ থেকে কাচা ইট পুড়ানোর কথা বলে সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা নেন। তখন কথা ছিলো- ওই টাকা ইট বাট্রায় ইট পুড়ানো কার্যক্রমের পুঁজি হিসেবে অভিযুক্তরা বিনিয়োগ করবেন এবং প্রতি বছর ফরিদ মিয়াকে নগদ টাকায় ব্যবসার সুবিধার্থে সর্ব প্রথম ইট বাট্রা হতে পাকা ইট প্রদান করিবেন। এমতাবস্থায় যদি বাদী অভিযুক্তদের সাথে তার ব্যবসা বন্ধ করে দেন সেক্ষেত্রে অভিযুক্তরা বাদীর পাওনা টাকা (সাড়ে ৭ লাখ) পরিশোধ করবেন।
শর্ত ভঙ্গ করায় গত ৮ জুন অভিযুক্তদের কাছে জামানতের পাওনা টাকা ফেরত চান বাদী ফরিদ মিয়া। তখন টাকা পরিশোধের জন্য এক সপ্তাহের সময় নেন অভিযুক্তরা। পবর্তীতের ১৬ জুন আবারও টাকা ফেরত চাইলে বাদীর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন অভিযুক্তরা। তারা সরলতা ও বন্ধুত্বের সুযোগ নিয়ে অভিযুক্তরা বাদীর সাথে প্রতারণ করেন। এছাড়া বাদীর ফরিদ মিয়ার কাছ থেকে আরও ৭ লাখ টাকা কর্য নেন অভিযুক্ত ইশাদ আলী ও নাজমুল ইসলাম। ওই ৭ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে এনআই এ্যাক্টের ১৩৮ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন ফরিদ মিয়া। বিশ্বনাথ সি.আর মামলা নং- ১৬৮/২০২১ইং।

সর্বশেষ সংবাদ পেতে চোখ রাখুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের সংবাদ
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধনকৃত পত্রিকা। নিবন্ধন নাম্বার (মফস্বল -২০১) © All rights reserved © 2018-2025 Haworbarta.com
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD
jphostbd-2281