নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত রুরাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশনের সদস্যদের অংশগ্রহণে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল আয়োজিত ‘প্রেস কাউন্সিল আইন ও আচরণবিধি এবং তথ্য অধিকার আইন অবহিতকরণ’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত শীর্ষ দিনব্যাপী কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল’র সনদপত্র পেলেন সিলেটের চার উদীয়মান তরুণ সাংবাদিক।
সোমবার (১০ অক্টোবর) সকালে ঢাকার পুরানা পল্টনে অবস্থিত ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের সম্মেলন কক্ষে এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
শীর্ষ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ শালায় সমগ্রহ বাংলাদেশ থেকে ৭০ জন পেশাদার সাংবাদিকে পেশাগত দক্ষতার জন্য নির্বাচিত করা হয়। তারমধ্যে সিলেট জেলার চার উদীয়মান তরুণ সাংবাদিক-কে নির্বাচিত করা হয়। তারা হচ্ছেন- দৈনিক সিলেট এক্সপ্রেস পত্রিকার- বার্তা সম্পাদক মোঃ আবুল হোসেন, স্টাফ রিপোর্টার মোঃ রায়হান হোসেন, গোলাপগঞ্জ সংবাদদাতা আইয়ুব আলী ওরফে দুলাল ও দৈনিক উন্নয়ন বার্তা পত্রিকার সিলেট জেলা সংবাদদাতা আফজালুর জামান চৌধুরী।
প্রশিক্ষণ শেষে তাদের হাতে সম্মাননা ও সনদপত্র তুলে দিলেন- প্রেস কাউন্সিল’র চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল’র সচিব (অতিরিক্ত সচিব) মো. শাহ আলম, রুরাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এস,এম জহিরুল ইসলাম ও ফাউন্ডেশনের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আল-আমিন শাওন।
প্রশিক্ষণে সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়ন, আইন, আচরণবিধি এবং তথ্য অধিকার আইন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রেস কাউন্সিল’র চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম বলেন, ১৯৭৪ সালে সাংবাদিকদের সার্বিক উন্নয়ন ও মান উন্নয়নের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই প্রেস কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেন। তার হাত ধরে এ কাউন্সিলের পথচলা।
তিনি আরও বলেন, আমরা দায়িত্ব নেবার পর থেকে আইন বিষয়ে বিশেষ বিবেচনা দিয়ে কাজ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এছাড়া কোন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যদি কোন অভিযোগ থাকে তাহলে সেটি প্রেস কাউন্সিলে অভিযোগ করবে প্রথমে, তারপর সেখান থেকে বিচার করা হবে। যদি এ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচারের আওতায় আনা সম্ভব না হয় তবে সেটি যথাযথস্থানে পাঠিয়ে বিচার করা হবে। এটি করার চেষ্টা করছি কারণ সাংবাদিকদের সম্মান রক্ষাতে এবং হয়রানির শিকার থেকে বাঁচাতে।
সাংবাদিকদের ডাটাবেজ বিষয়ে বলেন, সাংবাদিকদের ডাটাবেজ তৈরি করা হচ্ছে, যাতে করে প্রকৃত সাংবাদিকদের একটা ডাটা রাষ্ট্রের কাছে যেনো থাকে।
উল্লেখ্য, প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে ৭০জন সাংবাদিকদের সনদ বিতরণ করা হয়।বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল’র প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে সনদ পেলেন সিলেটের চার সাংবাদিক
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত রুরাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশনের সদস্যদের অংশগ্রহণে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল আয়োজিত ‘প্রেস কাউন্সিল আইন ও আচরণবিধি এবং তথ্য অধিকার আইন অবহিতকরণ’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত শীর্ষ দিনব্যাপী কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল’র সনদপত্র পেলেন সিলেটের চার উদীয়মান তরুণ সাংবাদিক।
সোমবার (১০ অক্টোবর) সকালে ঢাকার পুরানা পল্টনে অবস্থিত ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের সম্মেলন কক্ষে এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
শীর্ষ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সমগ্রহ বাংলাদেশ থেকে ৭০ জন পেশাদার সাংবাদিকে পেশাগত দক্ষতার জন্য নির্বাচিত করা হয়। তারমধ্যে সিলেট জেলার চার উদীয়মান তরুণ সাংবাদিক-কে নির্বাচিত করা হয়। তারা হচ্ছেন- দৈনিক সিলেট এক্সপ্রেস পত্রিকার- বার্তা সম্পাদক মোঃ আবুল হোসেন, স্টাফ রিপোর্টার মোঃ রায়হান হোসেন, গোলাপগঞ্জ সংবাদদাতা আইয়ুব আলী ওরফে দুলাল ও দৈনিক উন্নয়ন বার্তা পত্রিকার সিলেট জেলা সংবাদদাতা আফজালুর জামান চৌধুরী।
প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে তাদের হাতে সম্মাননা ও সনদপত্র তুলে দিলেন- প্রেস কাউন্সিল’র চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল’র সচিব (অতিরিক্ত সচিব) মো. শাহ আলম, রুরাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এস,এম জহিরুল ইসলাম ও ফাউন্ডেশনের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আল-আমিন শাওন।
প্রশিক্ষণে সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়ন, আইন, আচরণবিধি এবং তথ্য অধিকার আইন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রেস কাউন্সিল’র চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম বলেন, ১৯৭৪ সালে সাংবাদিকদের সার্বিক উন্নয়ন ও মান উন্নয়নের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই প্রেস কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেন। তার হাত ধরে এ কাউন্সিলের পথচলা।
তিনি আরও বলেন, আমরা দায়িত্ব নেবার পর থেকে আইন বিষয়ে বিশেষ বিবেচনা দিয়ে কাজ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এছাড়া কোন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যদি কোন অভিযোগ থাকে তাহলে সেটি প্রেস কাউন্সিলে অভিযোগ করবে প্রথমে, তারপর সেখান থেকে বিচার করা হবে। যদি এ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচারের আওতায় আনা সম্ভব না হয় তবে সেটি যথাযথস্থানে পাঠিয়ে বিচার করা হবে। এটি করার চেষ্টা করছি কারণ সাংবাদিকদের সম্মান রক্ষাতে এবং হয়রানির শিকার থেকে বাঁচাতে।
সাংবাদিকদের ডাটাবেজ বিষয়ে বলেন, সাংবাদিকদের ডাটাবেজ তৈরি করা হচ্ছে, যাতে করে প্রকৃত সাংবাদিকদের একটা ডাটা রাষ্ট্রের কাছে যেনো থাকে।
উল্লেখ্য, প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে ৭০জন সাংবাদিকদের সনদ বিতরণ করা হয়।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাউছার উদ্দিন সুমন
নির্বাহী সম্পাদক: আনিছুর রহমান পলাশ
বার্তা সম্পাদক: শহিদুল ইসলাম রেদুয়ান
সাব এডিটর: আবু তাহের, আফতাব উদ্দিন।