হাওড় বার্তা
বিনোদন ডেস্কঃ- প্রকৃত নাম তৈয়বুর রহমান, মিডিয়ায় রাহমান তৈয়ব নামে পরিচিত। তিনি সুনামগঞ্জের একজন তরুণ নির্মাতা। পেশায় শিক্ষক হলেও সময় ও সুযোগ পেলেই নির্মাণ করেন নাটক নাটিকা। অপেশাদার এই নাট্য নির্মাতা শখের বশেই এসব কাজ করেন।ইতিপুর্বে ইউটিউব চ্যানেল কালচার বাংলার ব্যানারে নির্মাণ করেছেন কিছু নাটক নাটিকা।এগুলো হলো -স্লোগান,মানুষ অমানুষ,ওয়ার্ড মেম্বার এবং রাস্তা দখল।তাঁর নির্মিত এই নাটক নাটিকা গুলো দর্শক মহলে প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। প্রতিটা কাজেই সমাজের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিনি মেসেজ দেয়ার চেষ্টা করেছেন।সাম্প্রতিক “মানবতার ফেরিওয়ালা” নামে আরেকটি বার্তাবাহী নাটিকা নির্মাণ করেছেন।
নাটিকাটি মুক্তি পাবে আগামীকাল বিকাল ৩ টায় কালচার বাংলা ইউটিউব চ্যানেলে। তরুণ লেখক রেজাউল করিম কাপ্তানের রচনায় এবং ফজলুল হক দোলনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নাটিকাটিতে অভিনয় করেছেন-ছড়াকার ইয়াকুব বখ্ত বাহলুল,কবি সহিদ মিয়া,কবি ফজলুল হক দোলন,এম এ জামান,অমিত চন্দ,আব্দুল কাইয়ুম,জহির আহমেদ জনি,আফজাল,খালেদ আহমেদ জামি এবং রাহমান তৈয়ব। পরিচালনার পাশাপাশি রাহমান তৈয়ব অভিনয় করছেন।
এ নাটক সম্পর্কে রহমান তৈয়ব হাওড় বার্তা পত্রিকা’র বার্তা সম্পাদক শহিদুল ইসলাম কে জানান,অভিনয়ের ইচ্ছে থেকেই ইউটিউব প্লাটফর্মে কাজ করছি। আমার নির্মাণ করা নাটক নাটিকায় আমি মাইনর কারেক্টার গুলো করছি কেননা আমার টিমে আপাতত আমি ছাড়া কোনো ডিরেক্টর নেই।তবে ভবিষ্যতে ভালো ডিরেকশন পেলে আমিও ক্যামেরার সামনে কাজ করব।
সদ্য নির্মিত মানবতার ফেরিওয়ালা প্রসঙ্গে তিনি বলেন-এটা আমার পঞ্চম কাজ। গল্প ভালো। সবাই মিলে চেষ্টা করেছি। সবাই সহযোগিতাও করেছেন।তবে নতুন হিসেবে এখনো অনেক কিছু শেখার বাকি আমাদের।কাজ অব্যাহত থাকলে হয়তো সেটা সম্ভব।মানবতার ফেরিওয়ালা দর্শকদের ভালো লাগবে আমার বিশ্বাস।কেননা আমরা আসলে আমাদের জায়গা থেকে ভালো কিছু করার চেষ্টা করছি।
তিনি সবাইকে মানবতার ফেরিওয়াল নাটিকাটি দেখার এবং কালচার বাংলা ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন-আমরা কেউই পেশাদার শিল্পী নই।শখের জায়গা পূরণের ইচ্ছে থেকেই কাজ করি।তাই এ ব্যাপারে দর্শকদের ভালোবাসা এবং মিডিয়া সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সহযোগিতা এবং সুপরামর্শ আমার একান্ত প্রয়োজন।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাউছার উদ্দিন সুমন
নির্বাহী সম্পাদক: আনিছুর রহমান পলাশ
বার্তা সম্পাদক: শহিদুল ইসলাম রেদুয়ান
সাব এডিটর: আবু তাহের, আফতাব উদ্দিন।