শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ১১:৪২ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ইউএসএ বাংলা আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন-২০২৪ সম্পন্ন।সুনামগঞ্জে রিক্সা চালক ও হতদরিদ্রদের মধ্যে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ।সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির প্রবীণ নেতা ওয়াকিফুর রহমান আর নেই-!!ইউক্যালিপটাস গাছ পরিবেশের জন্য হুমকি। সিলেট সদর উপজেলা নির্বাচনে জনপ্রিয়তার জুয়ার উঠেছে অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিকেরআবারও ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হতে চান এড. আবুল হোসেন ১১ বছর স্বাস্থ্য সহকারী পদে কাজ করেও স্বাস্থ্য সহকারী হতে পারেননি ২১ জন যুবক।তীব্র তাপদাহ: ঘাম, প্রখর রোদ উপেক্ষা করেও ফসলের মাঠে কৃষকর কৃষাণী।জাতীয় নেতা আব্দুস সামাদ আজাদের ১৯তম মৃত্যু বার্ষিকী।সুনামগঞ্জে এডিবির সেফগার্ড পলিসি সংশোধনের দাবীতে কর্মসূচী। 

ধর্মপাশায় ঘুষ না দেওয়ায় চাকরি থেকে অব্যাহতি

হাওড় বার্তা ডেস্ক
  • সংবাদ প্রকাশ মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর, ২০২১
  • ২৮৮ বার পড়া হয়েছে

মহি উদ্দিন আরিফ ধর্মপাশা প্রতিনিধিঃ

সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ এমরান হোসেনকে মাসিক ১০ হাজার টাকা প্রদান না করায় অস্থায়ীভাবে কাজ করা উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (সেকমু) মিথুন চক্রবর্তীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মিথুন চক্রবর্তী এর প্রতিকার চেয়ে সম্প্রতি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহা-পরিচালকের কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তার সংকট থাকায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহরের রাউতপাড়া এলাকার বাসিন্দা মিথুন চক্রবর্তীকে সেকমু পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর দায়িত্ব দেওয়া হয়। হাসপাতালের পক্ষ থেকে তাকে মাসিক ৫ হাজার টাকা সম্মানী দেওয়া হতো।

এদিকে গত ৪ আগস্ট উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর পীযুষ কান্তি তালুকদার মিথুনকে জানায়, হাসপাতালে কাজ করতে হলে ডা. এমরান হোসেনকে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে উৎকোচ দিতে হবে। নইলে তাকে কাজ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে। কিন্তু মিথুন টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে ৮ আগস্ট দুপুরে ডা. এমরান তাকে তার কক্ষে নিয়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেন।

মিথুন চক্রবর্তী বলেন, ‘আমি প্রায় ছয় বছর জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছি। আমার সঙ্গে এমনটি হবে আশা করিনি। আমি ন্যায় বিচার চেয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহা-পরিচালকের কাছে ডাকযোগে কয়েকদিন আগে লিখিতভাবে অভিযোগ পাঠিয়েছি।’

স্যনিটারী ইন্সপেক্টর পীযূষ কান্তি তালুকদার তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমাকে কেন এতে জড়ানো হচ্ছে তা বুঝতে পারছিনা।’

১০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেছেন কি না তার জবাব এড়িয়ে গিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ এমরান হোসেন বলেন, ‘কোনো বেতন নাই তাহলে সে জোর করে কাজ করতে চায় কেন? ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’

সর্বশেষ সংবাদ পেতে চোখ রাখুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের সংবাদ
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধনকৃত পত্রিকা। © All rights reserved © 2018-2024 Haworbarta.com
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD
jphostbd-2281