রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ১২:৩০ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ইউএসএ বাংলা আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন-২০২৪ সম্পন্ন।সুনামগঞ্জে রিক্সা চালক ও হতদরিদ্রদের মধ্যে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ।সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির প্রবীণ নেতা ওয়াকিফুর রহমান আর নেই-!!ইউক্যালিপটাস গাছ পরিবেশের জন্য হুমকি। সিলেট সদর উপজেলা নির্বাচনে জনপ্রিয়তার জুয়ার উঠেছে অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিকেরআবারও ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হতে চান এড. আবুল হোসেন ১১ বছর স্বাস্থ্য সহকারী পদে কাজ করেও স্বাস্থ্য সহকারী হতে পারেননি ২১ জন যুবক।তীব্র তাপদাহ: ঘাম, প্রখর রোদ উপেক্ষা করেও ফসলের মাঠে কৃষকর কৃষাণী।জাতীয় নেতা আব্দুস সামাদ আজাদের ১৯তম মৃত্যু বার্ষিকী।সুনামগঞ্জে এডিবির সেফগার্ড পলিসি সংশোধনের দাবীতে কর্মসূচী। 

বাজার থেকে সয়াবিন তেল উধাও! 

হাওড় বার্তা ডেস্ক
  • সংবাদ প্রকাশ বুধবার, ১১ মে, ২০২২
  • ১২৩ বার পড়া হয়েছে

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বোতলজাত ভোজ্য (সয়াবিন) তেলের চরম সঙ্কট দেখা দিয়েছে। আর খোলা বাজারে তেল বিক্রি হচ্ছে ২’শ ১০ থেকে ২০ টাকা দরে। যা নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেশি।

ফলে নিত্য প্রয়োজনীয় এ তেল কিনতে হিমশিম খাচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষ। তবে অনেক দোকানীরাই বলছেন বোতলজাত তেলের কৌটা ভেঙ্গে বের করে তা খোলা তেল হিসেবে বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। আর এতেই বাজারে বোতলজাত তেলের চরম সঙ্কট দেখা দিয়েছে।

বুধবার এ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় একাধিক দোকান ঘুরে বোতল ভর্তি মোড়ক লাগানো কোন তেল খুঁজে পাওয়া যায়নি। দুই একটা দোকানে তেল ভর্তি বোতলের দেখা মিললেও তার দাম হাকাচ্ছেন একটু বেশি। সরেজমিনে দেখা যায়, পৌর শহরের শতাধিক মুদি দোকানে বোতলজাত তেলের সঙ্কট রয়েছে।

এসব দোকানীরা বলছেন, বিশেষ করে তেলের মূল্য নির্ধারণের পর বোতলজাত তেল অনেকটাই বাজার থেকে উধাউ হয়ে গেছে। নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক লঞ্চঘাট সংলগ্ন এলাকার এক মুদি ব্যবসায়ী জানান, বোতলজাত তেলের মোড়কে মূল্য নির্ধারণ করা রয়েছে। মূলত এই কারণে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী বোতল ভেঙ্গে খোলা তেল বিক্রি করছে অন্তত ২০ টাকা বেশি দরে। এর ফলেই বাজার থেকে বোতলজাত তেল উধাউ হয়ে গেছে।

এদিকে পৌর শহরের এতিমখানা এলাকাসহ বিভিন্ন অলিগলিতে খোলা তেল বিক্রি হচ্ছে ২’শ ২০ টাকা দরে। আর মাছবাজার সংলগ্ন অনেক দোকানেই খোলা তেল বিক্রি হচ্ছে ২’শ ১০ টাকা দরে। এদেরই একজন মুদি দোকানী শংকর দাসের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, কেনা ২’শ টাকার উপরে বিক্রি করবো কত? স্থানীয় মহাজন, রাধা কান্ত দাস জানান, গত ৫দিন ধরে তার প্রতিষ্ঠান থেকে একজন দোকানীকেও তেল দিতে পারেননি। বোতলজাত তেলের চরম সঙ্কট থাকায় তাদের মহাজনী দোকান থেকে খুচরা দোকানে পাইকারী তেল বিক্রি করতে পারছেন না। আবার মহাজনেরা তেলের সাথে চা পাতা, মসলা ধরিয়ে দেয়। এসব পণ্য না আনলে তেল দেয়না।

এদিকে ভুক্তভোগী সাধারণ ক্রেতাদের অভিযোগ, বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স এন্ড বনষ্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন’র সচিব স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে খোলা তেলের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১’শ ৮০ টাকা। কিন্তু প্রায় প্রতিটা দোকানেই খোলা তেলের দাম রাখা হচ্ছে ২’শ টাকারও অনেক ঊর্ধ্বে। ক্রেতারা বলছেন, সমস্ত বিধি নিষেধ উপেক্ষা করে অতিরিক্ত মূল্যে তেল বিক্রি হচ্ছে কেন। আর প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাজার মনিটরিং কিবাং অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধেই বা কেন ব্যবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে না। #

 

সর্বশেষ সংবাদ পেতে চোখ রাখুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের সংবাদ
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধনকৃত পত্রিকা। © All rights reserved © 2018-2024 Haworbarta.com
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD
jphostbd-2281