স্বাস্থ্য সহকারী শূন্য পদে কাজ করার জন্য ভ্যাকসিনেট/স্বেচ্ছাসেবী/টিকাদানকমী নামে ২০১৩ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা WHO সহায়তায় সুনামগঞ্জ সিভিল সার্জন অফিস থেকে ভিন্ন সময়ে নিয়োগ প্রাপ্ত হন ২১ যুবক। যারা সুনামগঞ্জ সদর, তাহিরপুর, দিরাই, শাল্লা, শান্তিগঞ্জ, দোয়ারাবাজার, ও ধর্মপাশা উপজেলায়। স্বল্প বেতন হলেও সরকারি হবে এই আশায় কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং এখনো কাজ করতেছেন। সম্প্রতি ১৭/০৮/২০২৩ ইং তারিখে সিভিল সার্জন অফিস থেকে স্বাস্থ্য সহকারী এবং অন্যান্য খাতে নিয়োগ প্রকাশ হয়। নিয়োগ প্রকাশের আগে থেকে সিভিল সার্জন এর কাছে আকুল আবেদন জানান স্বাস্থ্য সহকারীর শূন্য পদে থাকা ভ্যাকসিনেটর গন। করোনা কালীন মহামারীতে জীবন যুদ্ধ করে স্বাস্থ্যসেবা ও ১১ বছর ধরে ইপিআই এর কার্যক্রম চালু রাখা অফিসের বিভিন্ন কাজের সাথে যুক্ত থাকায় সিভিল সার্জন স্যারের কাছে সরকারি করনের আবেদন জানালেও এ বিষয়ে কোনো গুরুত্ব দেননি সিভিল সার্জন স্যার এমনটা গণমাধ্যমকারীকে বলছেন ভ্যাকসিনেটরগন । এছাড়াও আরো জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে মহাপরিচালক বরাবর রিট পিটিশন এর আবেদন করে সুপ্রিম কোর্ট থেকে রায় পেয়েছেন হবিগঞ্জের ভ্যাকসিনেটর গন। কিন্তু আর্থিক ভাবে সচ্ছলতা না থাকায় এই উদ্যোগেও ব্যর্থ হন সুনামগঞ্জের ভ্যাকসিনেটরগন। অবশেষে স্বাস্থ্য খাত থেকে হতাশ হয়ে বিদায় নিচ্ছেন স্বাস্থ্য সহকারী পদে কাজ করা ভ্যাকসিনেটরগন।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাউছার উদ্দিন সুমন
নির্বাহী সম্পাদক: আনিছুর রহমান পলাশ
বার্তা সম্পাদক: শহিদুল ইসলাম রেদুয়ান
সাব এডিটর: আবু তাহের, আফতাব উদ্দিন।