মোঃ তাজিদুল ইসলাম:
সিলেট সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কাপ পিরিচ মার্কায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীর জনপ্রিয়তার জুয়ার উঠেছে জেলা আওয়ামিলীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিকের।
সদর উপজেলার ঘোপাল গ্রামের আশরাফ আলী খান (মোহাম্মদ আলী) সন্তান সুজাত আলী রফিক। তার জন্ম ২৫ জুলাই ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে।
তিনি ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ আব্দুল হক স্মৃতি কলেজের সাবেক ছাত্র ও বর্তমানে অধ্যক্ষ হিসাবে কর্মরত রয়েছেন।
এদিকে যুব সমাজের প্রিয় মুখ সুজাত আলী রফিক চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার খবর পেয়ে উপজেলা জুড়েঁ ছাত্রলীগ, যুবলীগ থেকে শুরু করে আওয়ামীলীগের সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী সহ সর্বস্থরের মানুষের মাঝে চলছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আরো একটি নির্বাচনীয় উৎসবের আমেজ। তরুনদের মাঝে চলছে আরো বেশি আনন্দঘন মুহূর্ত। রফিক চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার খবরে সিলেট সদরের অলিতে-গলিতে, চায়ের দোকান থেকে শুরু করে পাড়া মহল্লায়, দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ছে কল্পনা জল্পনা। নেতাকর্মী,সমর্থকেরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্টার ও ব্যানার দিয়ে চালাচ্ছেন প্রচারণা।
তথ্য নিয়ে জানা যায়,উপজেলায় যুবসমাজের মাঝে ব্যাপক জনপ্রিয় অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক। তিনি তৃর্ণমুল নেতাকর্মীদের নিয়ে রাজনৈতিক মাঠে নৈতিকতা বজায় রেখে সুক্ষ মেধায় সফলতার সাথে জনগণের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করে নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করেছেন। ভালবাসা দিয়ে তৃর্ণমুল নেতাকর্মীদের সাথে স্থাপন করেছেন আত্নার সম্পর্ক,তিনি দীর্ঘদিন ধরে তৃর্ণমুল পর্যায়ের দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে সক্রিয় রাজনীতি করে আসছেন। তার রাজনীতির জীবনে জেলার সর্বস্তরের মানুষের ভালবাসা ও নেতাকর্মীদের কাছে বেশ সুনাম অর্জন করেছেন। তার কথা ও কাজে পরিলিক্ষিত হয় গভীর সম্মনয়,আর এসব মাপকাঠিতে সদালাপী ও মিষ্টভাষী আওয়ামিলীগ নেতা সুজাত আলী সবচেয়ে এগিয়ে।
মাঠ পর্যায়ে পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সুজাত আলীী সিলেটে জেলার প্রতিটি এলাকায় দলীয় নেতা কর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষী রয়েছে সেই হিসেবে তার একটি বিশাল ভোট ব্যাংক রয়েছে।
ভোটারেরা জানিয়েছেন, সুজাত আলী একজন সৎ, যোগ্য, ন্যায়পরায়ণ, শিক্ষাবিদ, কর্মীবান্ধব সংগঠক, রাজনীতিবিদ ও তীক্ষ্ণ মেধার অধিকারী। জনপ্রতিয়মানে স্থানীয় সাধারণ জনতার কাতারে বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং নতুন প্রজন্মের প্রিয়মুখ। গরীব-দুঃখী মেহনতি মানুষের পাশে অসময়ে সর্বস্তরের মানুষের এগিয়ে আসা ভূয়সী প্রশংসিত এ আওয়ামিলীগ নেতা।
প্রতিবেদকের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে সুজাত বলেন,আমি দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী রাজনীতি করেছি। সদরবাসীর সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম এবং আছি । যেখানে অন্যায় দেখেছি প্রতিবাদ করেছি। দলের বাইরেও আমি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে জড়িত আছি। আর আমি যদি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হই তাহলে উপজেলার জন্য আমি দিন-রাত কাজ করবো। কোন দুর্নীতি আমার কাছে আশ্রয় পাবে না। প্রতিটি কাজ আমি নিজ দায়িত্বে তদারকি করবো। কোন জনগণকে উপজেলা পরিষদে এসে হয়রানির শিকার হতে দিব না। তরুনদের সাথে নিয়ে আগামীতে সদরে দুর্নীতি ও চাঁদাবাজ মুক্ত করে সুন্দর একটি উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলবো ইনশাআল্লাহ। আমি সদর উপজেলাবাসীর কাছ থেকে দোয়া ও ভালোবাসা চাই।আপনারা নিজের বিবেক-বুদ্ধি বিবেচনা করে আমাকে যোগ্য মনে করলে ভোট দিবেন। আমি আপনাদের সাথে ছিলাম, আছি, থাকবো। ইনশাআল্লাহ।
উক্ত উপজেলার যুবলীগ নেতারা বলেন, সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আছেন নিজের যোগ্যতা ও মার্জিত ব্যবহারের কারণে। কর্মে উদ্যোমী নেতা কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারলে অত্র উপজেলার মানুষের বিশ্বাসের ও আস্থার প্রতীক হয়ে উঠবেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাউছার উদ্দিন সুমন
নির্বাহী সম্পাদক: আনিছুর রহমান পলাশ
বার্তা সম্পাদক: শহিদুল ইসলাম রেদুয়ান
সাব এডিটর: আবু তাহের, আফতাব উদ্দিন।