মনিরামপুর উপজেলা প্রতিনিধি।
মোছাঃ ফারজানা আক্তার গুড় গুড় করে হাঁটতে শুরু করেছে।বয়স মাত্র (দুই বছর) এর ভিতরে মাঝে মাঝে খুব কান্না করতো ফারজানা।তার বাবা লিনট গাজি ডাক্তার দেখায় ডাক্তার কিছু পরিক্ষা দেই।ধরা পড়ে ফারজানার একটা হার্ট ছিদ্র একটা হার্ট ছোটো। ডাক্তার বলে অপারেশন করতে হবে ব্যায় হবে প্রায় আট লক্ষ টাকা। বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট।
সেখানেও রিপোর্টে একিই ফলাফল আসে।বাবা লিটন গাজি দিন মুজুর শ্রমিক তার মেয়ে ফারজানা কে বাঁচাতে চিকিৎসার ব্যায় হবে আট লক্ষ টাকা। ভিটা বাড়ি ছাড়া তেমন কোনো জমি জাইগাও নাই যেটা বিক্রি করে মেয়ের চিকিৎসা করাবেন।মেয়ে ফারজানা কে বাঁচাতে দুয়ারে দুয়ারে হাত পেতে সাহিয্য সহযোগিতা চেয়েছেন।এর ভিতরে কয় একজন বেক্তি সহায়তা করেছেন (১২) হাজার টাকা মতো।সেটাও ওষুধ কিনে শেষ,মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট ও একটি আবেদন করেছিলেন তিনি।সেটা সেই পর্যন্ত পোচ্ছায়ছে কি সেটাও অজানা।ফারজানার কান্না যেনো এক পৃথিবীর মায়াজাল।এক বাবা মায়ের কলিজার মেয়ে কে বাঁচানোর আকুতি মিনতি যেনো এক পৃথিবীর বুক ভাঙা কান্না।লিটন গাজি ও তার স্ত্রীর সমাজের বৃদ্ধমান,ও সমাজ সেবি সংস্থা, সাধারণ মানুষের কাছে মেয়েকে বাঁচানোর জন্য সহযোগিতা চেয়েছেন।সরেজমিনে ফারজানাকে দেখতে যেয়ে এসব কথা জানতে পারি।ছোট্ট ফুটফুটে মেয়েটা এতো বড় একটা রোগে আক্রান্ত হয়ে কখনো কান্না কখনো হাসি আবার কখনো হসপিটালের বেডে স্যালায়িন দেওয়া অবস্থায় অজানা ঘুমে পড়ে থাকে।সহযগিতা পাঠাতে যোগাযোগ ফোন নাম্বার +8801961619869।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাউছার উদ্দিন সুমন
নির্বাহী সম্পাদক: আনিছুর রহমান পলাশ
বার্তা সম্পাদক: শহিদুল ইসলাম রেদুয়ান
সাব এডিটর: আবু তাহের, আফতাব উদ্দিন।