রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ইউক্যালিপটাস গাছ পরিবেশের জন্য হুমকি। সিলেট সদর উপজেলা নির্বাচনে জনপ্রিয়তার জুয়ার উঠেছে অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিকেরআবারও ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হতে চান এড. আবুল হোসেন ১১ বছর স্বাস্থ্য সহকারী পদে কাজ করেও স্বাস্থ্য সহকারী হতে পারেননি ২১ জন যুবক।তীব্র তাপদাহ: ঘাম, প্রখর রোদ উপেক্ষা করেও ফসলের মাঠে কৃষকর কৃষাণী।জাতীয় নেতা আব্দুস সামাদ আজাদের ১৯তম মৃত্যু বার্ষিকী।সুনামগঞ্জে এডিবির সেফগার্ড পলিসি সংশোধনের দাবীতে কর্মসূচী। গণধর্ষণের ধামাচাঁপা: কিশোরীকে ১১দিন পর উদ্ধার করেও হয়নি মামলা। কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ -!!সিলেট বিভাগীয় শ্রেষ্ঠ ওসি ছাতক থানার শাহ আলম-!!

বিশ্বনাথে দুই ভাইয়ের অবদানে পরিবারে ৭ জন শিক্ষক

মোঃ আবুল কাশেম
  • সংবাদ প্রকাশ বুধবার, ৬ অক্টোবর, ২০২১
  • ৩২০ বার পড়া হয়েছে

বিশ্বনাথ প্রতিনিধি : সিলেটের বিশ্বনাথে বংশানোক্রমে শিক্ষকতার জীবনে একই পরিবারের দুই ভাই এনেছেন অসাধারণ সফলতা।

নিজেদের শিক্ষকতার পাশাপাশি সুশিক্ষভ দিয়ে সন্তানদের জীবন গড়েছেন তারা।

৫ সন্তানকেও বানিয়েছেন মানুষ গড়ার কারিগর। ১২ সদস্যের পরিবারে ৭জনই শিক্ষকতা পেশায় রয়েছেন।

যাদের অবদানে ৭জন শিক্ষক হয়েছেন তারা হলেন, বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়নের ভোগশাইল গ্রামের নরেশ চন্দ্র দে’র দুই ছেলে অমলেন্দু চন্দ্র দে ও নবেন্দু জ্যোতি দে মিন্টু।

তাদের বাবাও ছিলেন একজন সফল শিক্ষক। বাবা অবসরে যাওয়ার পর দীর্ঘদিন সরপঞ্চ হিসেবে এলাকার দায়িত্ব পালন করেছেন।

অমলেন্দু দে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিশ্বনাথ সদরের বিশ্বনাথ মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। বর্তমানে তিনি অবসরে আছেন। ওই শিক্ষকের ৩ কন্যা আজ শিক্ষকতা করছেন।

তিন কন্যার একজন বড় মেয়ে শিক্ষক হওয়ার পর বিয়ে হয়ে বর্তমানে আমেরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন, একজন চান্দশির কাপন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন আর অপরজনও শ্বশুড় বাড়ি গোলাপগঞ্জে শিক্ষকতা পেশায় রয়েছেন।

তার ছোটভাই নবেন্দু জ্যোতি দে মিন্টু উপজেলা সদরের রামসুন্দর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক ছিলেন। তিনি বর্তমানে অবসরে আছেন।

নবেন্দু জ্যোতি দে মিন্টুর দুই মেয়েও শিক্ষক। তাঁর মধ্যে একজন বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুলের শিক্ষক অপরজন শিক্ষক হওয়ার পর বিয়ে করে বর্তমানে অষ্ট্রিয়া রয়েছেন।

তাঁর ছেলে মিনাল কান্তি দে সিটি ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন।

অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নবেন্দু জ্যোতি দে মিন্টু বলেন, তাঁর বাবার আদর্শে আমাদের পরিবার আজ এমন একটি অবস্থানে পৌছাতে পেরেছি।

সর্বশেষ সংবাদ পেতে চোখ রাখুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের সংবাদ
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধনকৃত পত্রিকা। © All rights reserved © 2018-2024 Haworbarta.com
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD
jphostbd-2281