সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০২:০৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
ইউক্যালিপটাস গাছ পরিবেশের জন্য হুমকি। সিলেট সদর উপজেলা নির্বাচনে জনপ্রিয়তার জুয়ার উঠেছে অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিকেরআবারও ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হতে চান এড. আবুল হোসেন ১১ বছর স্বাস্থ্য সহকারী পদে কাজ করেও স্বাস্থ্য সহকারী হতে পারেননি ২১ জন যুবক।তীব্র তাপদাহ: ঘাম, প্রখর রোদ উপেক্ষা করেও ফসলের মাঠে কৃষকর কৃষাণী।জাতীয় নেতা আব্দুস সামাদ আজাদের ১৯তম মৃত্যু বার্ষিকী।সুনামগঞ্জে এডিবির সেফগার্ড পলিসি সংশোধনের দাবীতে কর্মসূচী। গণধর্ষণের ধামাচাঁপা: কিশোরীকে ১১দিন পর উদ্ধার করেও হয়নি মামলা। কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ -!!সিলেট বিভাগীয় শ্রেষ্ঠ ওসি ছাতক থানার শাহ আলম-!!

দোয়ারাবাজারে গণশিক্ষা কার্যক্রমে অনিয়ম-দুর্নীতি

হাওড় বার্তা ডেস্ক
  • সংবাদ প্রকাশ সোমবার, ৩ অক্টোবর, ২০২২
  • ৪০৯ বার পড়া হয়েছে

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে মসজিদভিত্তিক গণশিক্ষা কার্যক্রমে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের মোট ১০২ কেন্দ্রে অনিয়মের মধ্যে দিয়ে চলছে গণশিক্ষা কার্যক্রম। ১০২ কেন্দ্র পরিদর্শনের জন্য রয়েছে একজন মাঠ সুপারভাইজার। কেন্দ্রগুলো ঘুরে দেখা গেছে, কোনো কোনো কেন্দ্রে ২/৪ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। কোনো কোনো কেন্দ্রে শিক্ষক অনুপস্থিত এবং কেন্দ্র অস্তিত্বই নেই। আর যারাও রয়েছেন তারাও নিয়মিত কেন্দ্রে আসেন না। ফলে গণশিক্ষা কার্যক্রমে ব্যাহত হচ্ছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত এ গণশিক্ষা কার্যক্রমে বছরের পর বছর অনিয়ম চলে এলেও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কোনো কর্মকর্তা কখনই কেন্দ্র পরিদর্শনে আসেননি বলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা অভিযোগ করেছেন। এছাড়া শিক্ষক ও ফিল্ড সুপারভাইজারের মধ্যে রয়েছে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ। শিক্ষক নিয়মিত কেন্দ্রে না আসার কারণে বেতন উত্তোলনকালে সুপারভাইজারকে বেতনের একটি অংশ দিতে হচ্ছে। যার ফলে শিক্ষকরা আরো বেশি করে দুর্নীতি করার সাহস পাচ্ছে। এছাড়া অনেক কেন্দ্র ও শিক্ষকের হদিস পাওয়া যায়নি। ইসলামিক ফাউন্ডেশন অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার নয়টি ইউনিয়নে প্রতিবছর ডিসেম্বর মাসে কেন্দ্রের তলিকা নির্ধারণ হয়ে থাকে। কেন্দ্র তালিকা নির্ধারণেও রয়েছে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ।সুপারভাইজারসহ অফিস কর্মকর্তাদের খুশি করে নিজের মনগড়া মত চলেছে গণশিক্ষা কেন্দ্রের কার্যক্রম। শিক্ষাবর্ষর কেন্দ্র ও শিক্ষাকদের তালিকায় দেখা যায় লক্ষীপুর ইউনিয়নের রনভূমি জামে মসজিদ শিক্ষক তালিকায় আনোয়ার হোসেনের মোবাইল নম্বর দেওয়া থাকলেও ফতেহপুর মোস্তফা সাহেবের মক্তবের রোকশানা বেগমের মোবাইল নম্বর। অনুসন্ধানে আরও জানা যায় বিভিন্ন কেন্দ্রর শিক্ষকরা প্রবাসে চলে যাওয়ার পরও বেতন-ভাতা ভোগ করছেন। স্থানীয়রা বলছেন কোন অদৃশ্য শক্তির দ্বারা এমন অপকর্ম চলছে।

দোয়ারাবাজার উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সুপারভাইজার জয়নাল আবেদিন বিষয়টি অস্বীকার করেন কিন্তু শিক্ষার্থীরা জানায় আমরা কোনো সুপারভাইজারকে আজ পর্যন্ত দেখিনি।উপজেলার বগুলা, লক্ষীপুর, সুরমা, বাংলাবাজার, নরসিংপুর, দোহালিয়া, পান্ডারগাঁও, মান্নারগাওঁ, দোয়ারাবাজার সদর ইউনিয়নের কেন্দ্রগুলো ঘুরে একই চিত্র দেখা গেছে।

সর্বশেষ সংবাদ পেতে চোখ রাখুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সব ধরনের সংবাদ
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধনকৃত পত্রিকা। © All rights reserved © 2018-2024 Haworbarta.com
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD
jphostbd-2281