শহিদুল ইসলাম রেদুয়ান: রাজনৈতিক কর্মীদের প্রধান কয়েকটি কাজের মধ্যে একটি কাজ হল রাস্তাঘাট সব সময় প্রশস্ত করে রাখা। এবং সমাজের সাধারণ মানুষদের চলাচলের জন্য রাস্তাঘাট উন্মুক্ত করে দেওয়া তাদের নৈতিক দায়িত্ববোধ। কিন্ত রাজনৈতিক কর্মীদের ব্যবহার তার উল্টা।
এমন অনৈতিক কর্মকাণ্ড ঘটেছে শান্তিগঞ্জ উপজেলা বীরগাঁও গ্রামে। স্থানীয় ও পারদর্শী সুত্রে জানা যায়,যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান ওরফে নিজামুদ্দিন এবং নুরুল আমিন রুহুল তাদের ব্যক্তিগত কারণে দুই মাস যাবৎ সরকারি রাস্তায় মাটি রাখায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তি পৌহাতে হচ্ছে এলাকার ৩টি গ্রামের কয়েক হাজার জনসাধারণদের।
দীর্ঘ দিন যাবৎ রাস্তার মধ্যে অবৈধ মাটি রাখায় চরম ভোগান্তি পৌহাতে হচ্ছে এলাকার স্কুল,কলেজ এবং মাদ্রাসা পড়ুয়া দুই-তিন শত কমলমিত শিক্ষার্থীদের।
তত্ত্ব সংগ্রহ করতে গিয়ে জানা যায়, বীরগাঁও পশ্চিম পাড়ার প্রায় অধশতাধিক ভুক্তভোগীরা ৭নং ওয়ার্ডের স্থানীয় মেম্বার জুবায়েল আহমেদ এর কাছে অভিযোগ দায় করেন এই মর্মে, রাস্তায় দীর্ঘ যাবৎ অবৈধ মাটি রাখায় আমাদের ছেলেমেয়েরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সময় মতন যেতে নানান সমস্যা হচ্ছে। এবং সাধারণ জনগণ রাস্তা অতিক্রম করতে নানামুখী সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। তাছাড়া হাট-বাজার করে ঠিক মতন বাড়ি ফিরতে পারি না।
স্থানীয় মেম্বার জুবায়েল আহমেদ আশ্বাস দেন বিষয়টি দেখবেন। এবং তিনি যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান ওরফে নিজামুদ্দিন কে অবগত করেন বিষয়টি এবং দ্রুত মাটি সরানো কথা বলেন। কিন্তু তার কথার প্রাধান্য দেননি যুবলীগ নেতা।
তারপরে, ভুক্তভোগীরা ভূমি অফিসের তাহসিলদার মিহির চক্রবর্তী কে অবগত করেন অভিযোগ দেন ‘মিহির চক্রবর্তী’ অভিযোগত্র মিজানুর রহমান ওরফে নিজাম উদ্দিন ফোন দিয়ে রাস্তা থেকে মাটি সরানো তাগিদ দেন। কিন্তু ২৪ ঘন্টা অতিবাহিত হওয়ার পর এখন রাস্তা থেকে মাটি সরানো হয়নি বলে জানান স্থানীয়রা।
সম্পাদক ও প্রকাশক: কাউছার উদ্দিন সুমন
নির্বাহী সম্পাদক: আনিছুর রহমান পলাশ
বার্তা সম্পাদক: শহিদুল ইসলাম রেদুয়ান
সাব এডিটর: আবু তাহের, আফতাব উদ্দিন।